BASIC SQL*PLUS :: DR.E.F CODD 12 RULES

posted in: SQL*PLUS | 0

BASIC SQL*PLUS :: DR.E.F CODD 12 RULES

এই টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে রিলেশনাল ডেটাবেইজ মডেল এর উপর Dr .Edgar Frank  CODD সংক্ষেপে Dr.E.F Codd তার সুর্দীঘ গবেষনার ১২টি রুলস বাংলায় এবং ইংরেজিতে উপস্থাপন করা হল

বিস্তারিত ব্যাখা

আমার মতে ভাল একজন ডেটাবেইজ প্রোগ্রামার হতে হলে অবশ্যই Dr .Edgar Frank  CODD সংক্ষেপে Dr.E.F Codd এর ১২রুলস একদম মুখস্থ রাখতে হবে এবং বুঝতে হবে কারন রিলেশনাল ডেটাবেইজ সর্ম্পকে ভাল জ্ঞান লাভের জন্য ১২টি প্রত্যেক ডেটাবেইজ প্রোগ্রামাদের জানা জরুরি নিচে বাংলাতে এবং ইংরেজিতে ২ভাবে ১২টি রুলস উল্লেখ করা হল

বাংলাতে ড. কডের ১২ নীতি

  • সূত্র ১: সমস্ত ডাটাকে টেবিলের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে।
  • সূত্র ২: প্রতিটি ডাটার একটি অনন্য মান থাকবে, যেনো একই ধরনের ডাটা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরী না হয়। যেমন, সরদার আমীর আলি নামের অনেক ব্যক্তিই থাকতে পারেন। এজন্য প্রতিটি নামের সাথেই একটি অনন্য নির্দেশক থাকবে যা শুধু ঐ নামটিকেই নির্দেশ করবে। যেমন, একজনের বয়স যদি ৫৯ হয় এবং অপরজনের যদি ১৫ হয়, তাহলে আমরা নামের প্রথম অক্ষরগুলোর সাথে বয়স জুড়ে দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশক বের করতে পারি। সআআ৫৯ এক ব্যক্তি, কিন্তু সআআ১৫ অন্য ব্যক্তি। যদিও সাধারণত এসব ক্ষেত্রে সংখ্যা ব্যবহার করা হয়। কারন, সংখ্যাকে প্রসেস করা অপেক্ষাকৃত সহজ।
  • সূত্র ৩: তথ্য পুরণের ঘর প্রয়োজনে খালি থাকতে পারবে।
  • সূত্র ৪: ডাটাবেজের গঠন প্রকৃতি এবং বর্ণনা, তার সাথেই দেয়া থাকতে হবে।
  • সূত্র ৫: ডাটাবেজের সাথে একটি সুনির্দিষ্ট কুয়েরী ভাষা তৈরি করতে হবে। যেনো, ঐ ভাষা ব্যবহার করে নতুন ধরনের তথ্য তৈরী, তথ্য ব্যবস্থাপনা, ট্রান্সফার এবং তথ্যের সামঞ্জস্যতা রক্ষা করা যায়।
  • সূত্র ৬: তথ্যকে বিভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করার সুবিধা থাকতে হবে। অর্থাৎ কুয়েরী ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন ভাবে তথ্য সাজিয়ে, তা উপস্থাপন করার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
  • সূত্র ৭: তথ্য সংযোজন, বিয়োজন এবং নবায়ন এর কাজ যেনো উচ্চ পর্যায়ে করা যায়, সেই ব্যবস্থা থাকতে হবে। উচ্চ পর্যায় বলতে বোঝানো হচ্ছে যে, কুয়েরী ভাষা দিয়ে নতুন নতুন রুল তৈরী করে যেন এসব কাজ করা যায়। যেনো, একজন ব্যবহারকারী যেকোন ধরনের সেট গঠন করতে পারেন।
  • সূত্র ৮: তথ্যকে হার্ডওয়্যার থেকে পৃথক রাখতে হবে।
  • সূত্র ৯: তথ্য উপস্থাপনের প্রক্রিয়া, তথ্য সংরক্ষণের থেকে স্বনির্ভর হতে হবে। অর্থাৎ তথ্যকে যেভাবেই সংরক্ষণ করা হোক, তথ্য উপস্থাপন তার উপর নির্ভর করবে না। এর সুবিধা হলো, যখন তথ্যের সংরক্ষণ অভ্যন্তরীণ কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে, তখন আবার নতুন করে, তথ্য উপস্থাপনের প্রয়োজন হবে না।
  • সূত্র ১০: ডাটাবেজের সামঞ্জস্যতা বজায় রাখার জন্য, ডাটাবেজ ব্যবহারকারীর উপর কিছু সুনির্দিষ্ট বিধিনিষেধ থাকবে।
  • সূত্র ১১: ডাটাবেজ এমন ভাবে বানাতে হবে, যেনো যদি সেটি একাধিক স্থানে, কম্পিউটারে বা সার্ভারে, অবস্থিত হয়, ব্যবহারকারীর যেনো তা নিয়ে কোন আলাদা শ্রম ব্যয় করার প্রয়োজন না থাকে। অর্থাৎ, একটি ডাটাবেজ একই স্থানে অবস্থিত, না একাধিক স্থানে, তা না জেনেই একজন ব্যবহারকারী যেনো তা ব্যবহার করতে পারেন।
  • সূত্র ১২: একটি ডিবিএমএস যদি লো এবং হাই, এ দু লেভেলের ভাষা ব্যবহারেরই ব্যবস্থা রাখে, তাহলে নিশ্চিতকরতে হবে, লো লেভলের ভাষা যেনো হাই লেভেলের ভাষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। অর্থাৎ, লো-লেভেলের ভাষা দিয়ে এমন কিছু করা যাবে না, যা হাই লেভেল ভাষায় নিষিদ্ধ।

 

ইংরেজিতে DR.E.F CODD 12 RULES

Rule 1: The information rule:

All information in a relational database (including table and column names) is represented in only one way, namely as a value in a table.

Rule 2: The guaranteed access rule:

All data must be accessible. This rule is essentially a restatement of the fundamental requirement for primary keys. It says that every individual scalar value in the database must be logically addressable by specifying the name of the containing table, the name of the containing column and the primary key value of the containing row.

Rule 3: Systematic treatment of null values:

The DBMS must allow each field to remain null (or empty). Specifically, it must support a representation of “missing information and inapplicable information” that is systematic, distinct from all regular values (for example, “distinct from zero or any other number”, in the case of numeric values), and independent of data type. It is also implied that such representations must be manipulated by the DBMS in a systematic way.

Rule 4: Active online catalog based on the relational model:

The system must support an online, inline, relational catalog that is accessible to authorized users by means of their regular query language. That is, users must be able to access the database’s structure (catalog) using the same query language that they use to access the database’s data.

Rule 5: The comprehensive data sublanguage rule:

The system must support at least one relational language that

  1. Has a linear syntax
  2. Can be used both interactively and within application programs,
  3. Supports data definition operations (including view definitions), data manipulation operations (update as well as retrieval), security and integrity constraints, and transaction management operations (begin, commit, and rollback).

Rule 6: The view updating rule:

All views that are theoretically updatable must be updatable by the system.

Rule 7: High-level insert, update, and delete:

The system must support set-at-a-time insert, update, and delete operators. This means that data can be retrieved from a relational database in sets constructed of data from multiple rows and/or multiple tables. This rule states that insert, update, and delete operations should be supported for any retrievable set rather than just for a single row in a single table.

Rule 8: Physical data independence:

Changes to the physical level (how the data is stored, whether in arrays or linked lists etc.) must not require a change to an application based on the structure.

Rule 9: Logical data independence:

Changes to the logical level (tables, columns, rows, and so on) must not require a change to an application based on the structure. Logical data independence is more difficult to achieve than physical data independence.

Rule 10: Integrity independence:

Integrity constraints must be specified separately from application programs and stored in the catalog. It must be possible to change such constraints as and when appropriate without unnecessarily affecting existing applications.

Rule 11: Distribution independence:

The distribution of portions of the database to various locations should be invisible to users of the database. Existing applications should continue to operate successfully:

  1. when a distributed version of the DBMS is first introduced; and
  2. when existing distributed data are redistributed around the system.

Rule 12: The nonsubversion rule:

If the system provides a low-level (record-at-a-time) interface, then that interface cannot be used to subvert the system, for example, bypassing a relational security or integrity constraint.

 

উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহকৃত